০১) জেলা পর্যায়ে কৃষকের বাজার স্থাপনের মাধ্যমে নিরাপদ শাক-সবজি বাজারজাতকরণ সম্প্রসারণ কর্মসূচি:
০১. |
বাস্তবায়নকারী সংস্থা |
: |
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) |
০২. |
বাস্তবায়নকাল |
: |
১লা জুলাই ২০২০ হতে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত। |
০৩. |
প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
: |
মোট: ২০০ লক্ষ টাকা |
০৪. |
অর্থায়ন উৎস (লক্ষ টাকায়) |
: |
জিওবি: ২০০ লক্ষ টাকা |
০৫. |
কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য |
: |
কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো ঢাকাসহ দেশের নির্বাচিত ২০ জেলায় উৎপাদিত নিরাপদ শাক-সবজি বিপণন কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে কৃষক ও ব্যবহারকারীদের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি, ভ্যালু চেইন ও সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, প্রক্রিয়াজাতকরণ সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি এবং নিরাপদ শাক-সবজির টেকসই বিপণন ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃষকের আয় বৃদ্ধি ও ভোক্তা সাধারণের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করা। কর্মসূচির সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যাবলী নিম্নরুপ: কৃষকের বাজার স্থাপনের মাধ্যমে ঢাকাসহ সারাদেশের নির্বাচিত ২০ জেলায় উৎপাদিত নিরাপদ শাক-সবজির বিপণন ব্যবস্থা তৈরী; কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণের বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে কৃষকের আয় বৃদ্ধি; নিরাপদ শাক-সবজি উৎপাদনকারী কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সর্টিং, গ্রেডিং, প্যাকেজিং ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি; নিরাপদ শাক-সবজির সংগ্রহোত্তর ক্ষতি (Post Harvest Loss) কমিয়ে আনা; নিরাপদ শাক-সবজির সরবরাহ ব্যবস্থা বজায় রাখার মাধ্যমে ভোক্তা সাধারনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ; |
০৬. |
কর্মসূচী এলাকা |
: |
ঢাকা, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, চট্রগ্রাম, রাজশাহী, নঁওগা, খুলনা, হবিগঞ্জ, রংপুর, লালমনিরহাট, কুমিল্লা, বগুড়া, ময়নমনসিংহ, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, খাগড়াছড়ি, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, মাগুড়া এবং ঝিনাইদহ (২০ টি জেলার জেলা সদর/ নির্বাচিত উপজেলা)। |
২) অনলাইনভিত্তিক কৃষি বিপণন ব্যবস্থা উন্নয়ন কর্মসূচি:
০১. |
বাস্তবায়নকারী সংস্থা |
: |
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) |
০২. |
বাস্তবায়নকাল |
: |
১লা জুলাই ২০২০ হতে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত। |
০৩. |
প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
: |
মোট: ১৫৪.৪০ লক্ষ টাকা |
০৪. |
অর্থায়ন উৎস (লক্ষ টাকায়) |
: |
জিওবি: ১৫৪.৪০ লক্ষ টাকা |
০৫. |
কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য |
: |
কর্মসূচিটির প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষক, কৃষি ব্যবসায়ী, কৃষি উদ্যোক্তা ও ভোক্তা সহ কৃষি বিপণনে বিদ্যমান সকল অংশীজনকে পাইকারী ও খুচরা পর্যায়ে দুইটি পৃথক অনলাইন প্লাটফর্মে এনে তাদের মধ্যে বাজার সংযোগ সৃষ্টি করা। এছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষি উদ্যোক্তা উন্নয়ন, কৃষকের আয় বৃদ্ধি এবং তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সরকার নিয়ন্ত্রিত উন্মুক্ত কৃষি বিপণন ব্যবস্থার উন্নয়ন করা। এছাড়াও কর্মসূচির কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য হলঃ
|
০৬. |
কর্মসূচী এলাকা |
: |
সমগ্র বাংলাদেশ |
০৩) "রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলার উৎপাদিত টমেটোর সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণন উন্নয়ন" কর্মসূচি
০১. |
বাস্তবায়নকারী সংস্থা |
: |
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) |
|||
০২. |
বাস্তবায়নকাল |
: |
১লা জুলাই২০২১ হতে ৩০ জুন২০২৪ পর্যন্ত। |
|||
০৩. |
প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
: |
মোট: ৫০১.১৪ লক্ষ টাকা |
|||
০৪. |
অর্থায়ন উৎস (লক্ষ টাকায়) |
: |
জিওবি |
|||
০৫. |
কর্মসূচির প্রধান উদ্দেশ্য |
: |
কর্মসূচির উদ্দেশ্য সমূহ: কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো টমেটো চাষীদের উপযুক্ত মূল্যপ্রাপ্তিতে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সংরক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়ন, টমেটোর বহুমূখী ব্যবহার বৃদ্ধি, অপচয়রোধ এবং বাজার সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দরিদ্রতা হ্রাস ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। এছাড়া উদ্যোক্তা উন্নয়ন, কৃষকের আয় বৃদ্ধি এবং সুষ্ঠ বিপণন ব্যবস্থা নিশ্চিত করাই মূল উদ্দেশ্য। কর্মসূচির সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যাবলী নিম্নরুপঃ 1. কৃষক পর্যায়ে ১০ টি টমেটো সংরক্ষণাগার নির্মাণ; ২. সংরক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে টমেটো চাষীদেরকে উপযুক্ত মূল্য প্রাপ্তিতে সহায়তা প্রদান, আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ও দরিদ্রতা হ্রাস করা; ৩. টমেটো প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে ১২০ জন উদ্যোক্তা উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা ও বাস্তবায়ন করা; ৪. টমেটোর সংরক্ষণ, আধুনিক বিপণন কলাকৌশল, সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা ও বহুমূখী ব্যবহার বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ ও ০২টি আঞ্চলিক ওয়ার্কশপ, 01টি জাতীয় সেমিনার আয়োজন; ৫. প্রক্রিয়াজাতকারী ও ব্যবসায়ীগণের সাথে কৃষকের সংযোগ স্থাপনের ব্যবস্থা করা। |
|||
০৬. |
কর্মসূচি এলাকা |
: |
নির্বাচিত ৩টি জেলা (রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড়) |
|||
০৭. |
কর্মসূচির আর্থিক অগ্রগতি
|
: |
কর্মসূচির মোট বরাদ্দ (লক্ষ টাকায়) |
২০২১-২২ অর্থ বছরে বরাদ্দ (লক্ষ টাকায়) |
২০২১-২২ অর্থ বছরে ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
কর্মসূচি শুরু থেকে ৩০ শে জুন,২০২২ পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি |
|
|
|
৫০১.১৪ |
২.৫০ |
২.৪৮ (৯৯.২৮%) |
২.৪৮ (০.৫০%) |